০৩:০৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫

‘নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান’ : বর্ষবরণ ১৪৩২

নিউজ আপডেট
নিউজ আপডেট

নিজস্ব প্রতিবেদক: আজ পহেলা বৈশাখ। ১৪৩২ সনের প্রথম দিন। এবার‘নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান’ প্রতিপাদ্য নিয়ে শুরু হওয়া ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’ হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) চারুকলা থেকে শুরু হয়ে আবার সেখানে গিয়ে শেষ হয়।

সোমবার সকাল ৯টায় বর্ণিল আয়োজনে ফ্যাসিস্টের মুখাকৃতি ছাড়াও নানান শিল্পকর্মের মাধ্যমে শুরু হয় ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’। এতে অংশ নেন সমাজের নানা স্তরের মানুষ। শোভাযাত্রাটি চারুকলা অনুষদের সামনে থেকে শুরু হয়ে শাহবাগ মোড় ঘুরে টিএসসি মোড়, শহীদ মিনার, শারীরিক শিক্ষা কেন্দ্র, দোয়েল চত্বর হয়ে বাংলা একাডেমির সামনের রাস্তা দিয়ে পুনরায় চারুকলা অনুষদে গিয়ে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শেষ হয়।

চারুকলা প্রাঙ্গণ ছিল উৎসবের রঙে রাঙানো। ভোরের আলো ফুটতেই জনস্রোত জমতে শুরু করে। রমনা, টিএসসি, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানসহ আশপাশের এলাকায়ও ছিল মানুষের ঢল। শোভাযাত্রায় অংশ নিয়েছেন চারুকলার শিক্ষক-শিক্ষার্থী, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, সাংস্কৃতিক সংগঠনের কর্মী এবং নানা বয়সী মানুষ। অংশ নিয়েছেন বিদেশি নাগরিকও।

এতে মুখোশ, পাপেট, বাঁশের তৈরি বাঘ, পাখি, মাছসহ নানা বিশালাকৃতির শিল্পকর্মের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে গ্রামীণ জীবন ও প্রকৃতিনির্ভর মানুষের সংগ্রামের রূপ। ছিলো বিশালাকৃতির শেখ হাসিনার মুখাকৃতি, আছে মুগ্ধর ‘পানি লাগবে পানি’র আদলে শিল্পকর্ম।

Please Share This Post in Your Social Media

আপডেট: ০৮:১৭:৩৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৫
৪৮

‘নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান’ : বর্ষবরণ ১৪৩২

আপডেট: ০৮:১৭:৩৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক: আজ পহেলা বৈশাখ। ১৪৩২ সনের প্রথম দিন। এবার‘নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান’ প্রতিপাদ্য নিয়ে শুরু হওয়া ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’ হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) চারুকলা থেকে শুরু হয়ে আবার সেখানে গিয়ে শেষ হয়।

সোমবার সকাল ৯টায় বর্ণিল আয়োজনে ফ্যাসিস্টের মুখাকৃতি ছাড়াও নানান শিল্পকর্মের মাধ্যমে শুরু হয় ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’। এতে অংশ নেন সমাজের নানা স্তরের মানুষ। শোভাযাত্রাটি চারুকলা অনুষদের সামনে থেকে শুরু হয়ে শাহবাগ মোড় ঘুরে টিএসসি মোড়, শহীদ মিনার, শারীরিক শিক্ষা কেন্দ্র, দোয়েল চত্বর হয়ে বাংলা একাডেমির সামনের রাস্তা দিয়ে পুনরায় চারুকলা অনুষদে গিয়ে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শেষ হয়।

চারুকলা প্রাঙ্গণ ছিল উৎসবের রঙে রাঙানো। ভোরের আলো ফুটতেই জনস্রোত জমতে শুরু করে। রমনা, টিএসসি, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানসহ আশপাশের এলাকায়ও ছিল মানুষের ঢল। শোভাযাত্রায় অংশ নিয়েছেন চারুকলার শিক্ষক-শিক্ষার্থী, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, সাংস্কৃতিক সংগঠনের কর্মী এবং নানা বয়সী মানুষ। অংশ নিয়েছেন বিদেশি নাগরিকও।

এতে মুখোশ, পাপেট, বাঁশের তৈরি বাঘ, পাখি, মাছসহ নানা বিশালাকৃতির শিল্পকর্মের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে গ্রামীণ জীবন ও প্রকৃতিনির্ভর মানুষের সংগ্রামের রূপ। ছিলো বিশালাকৃতির শেখ হাসিনার মুখাকৃতি, আছে মুগ্ধর ‘পানি লাগবে পানি’র আদলে শিল্পকর্ম।