০৩:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫

বহিষ্কৃত ৩৭ শিক্ষার্থীর বিষয়ে নতুন সিদ্ধান্ত জানালো কুয়েট

নিউজ আপডেট
নিউজ আপডেট

নিজস্ব প্রতিবেদক: খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ৩৭ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পদত্যাগের একদফা দাবিতে শিক্ষার্থীদের আমরণ অনশনের মধ্যে বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় তাদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

উল্লেখ্য, গত ১৮ ফেব্রুয়ারি সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বহিরাগতদের সংঘর্ষের ঘটনার পর ৬ দফা আন্দোলন শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট ক্যাম্পাস ও হল বন্ধ ঘোষণা করে। হামলার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ৩৭ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়। অন্যদিকে কুয়েট ক্যাম্পাসের বাইরের একজন বহিরাগত ২২ জন শিক্ষার্থীকে নাম উল্লেখ করে একটি মামলা করে।

গত ১৩ এপ্রিল সাধারণ শিক্ষার্থীরা হল খুলে দেয়ার দাবিতে পুনরায় আন্দোলন শুরু করে। কিন্তু কোনো সাড়া না উপাচার্য অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে সোমবার বিকাল থেকে শিক্ষার্থীরা অনশন শুরু করেন।

এদিকে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) তদন্ত শুরু করেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) তিন সদস্যের কমিটি।

Please Share This Post in Your Social Media

আপডেট: ০৬:১৩:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫
৫১

বহিষ্কৃত ৩৭ শিক্ষার্থীর বিষয়ে নতুন সিদ্ধান্ত জানালো কুয়েট

আপডেট: ০৬:১৩:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক: খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ৩৭ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পদত্যাগের একদফা দাবিতে শিক্ষার্থীদের আমরণ অনশনের মধ্যে বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় তাদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

উল্লেখ্য, গত ১৮ ফেব্রুয়ারি সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বহিরাগতদের সংঘর্ষের ঘটনার পর ৬ দফা আন্দোলন শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট ক্যাম্পাস ও হল বন্ধ ঘোষণা করে। হামলার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ৩৭ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়। অন্যদিকে কুয়েট ক্যাম্পাসের বাইরের একজন বহিরাগত ২২ জন শিক্ষার্থীকে নাম উল্লেখ করে একটি মামলা করে।

গত ১৩ এপ্রিল সাধারণ শিক্ষার্থীরা হল খুলে দেয়ার দাবিতে পুনরায় আন্দোলন শুরু করে। কিন্তু কোনো সাড়া না উপাচার্য অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে সোমবার বিকাল থেকে শিক্ষার্থীরা অনশন শুরু করেন।

এদিকে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) তদন্ত শুরু করেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) তিন সদস্যের কমিটি।