০২:০৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫

পৃথিবীর ভবিষ্যৎ ছাত্র সমাজই ঠিক করবে : ড. ইউনূস

নিউজ আপডেট
নিউজ আপডেট

নিজস্ব প্রতিবেদক:গবেষণার মাধ্যমে পুরো বিশ্বকে নিজেদের আয়ত্তের মধ্যে রাখতে হবে। পৃথিবীর ভবিষ্যৎ কেমন হবে তা ছাত্র সমাজই ঠিক করবে। এমন মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বুধবার (১৪ মে) চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পঞ্চম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে দেয়া বক্তৃতায় এ কথা বলেন তিনি। এর আগে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সম্মানসূচক ডি-লিট ডিগ্রি দেয় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি)।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ১৯৭২ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করি। এরপর ৭৪ সালে দেশে দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়। সারাদেশে তখন হাহাকার চলছে। সেই দুর্ভিক্ষ দেখে মানুষের জন্য কিছু করার চিন্তা আসে। এই চিন্তা থেকে ক্ষুদ্রঋণ চালু করি। নোবেল পুরুস্কার পাবো, তা কখনও মনে আসেনি।

তিনি বলেন, বর্তমান অর্থনীতি ব্যবসার অর্থনীতি, মানুষের অর্থনীতি নয়। যে কোন অর্থনীতিবিদ্যা মানুষকে দিয়ে শুরু করতে হবে। আমরা এক ব্যবসাকেন্দ্রিক সভ্যতা গড়ে তুলেছি। এই সভ্যতা আত্মঘাতি সভ্যতা। এটা টিকবে না। আমাদের নতুন সভ্যতা গড়ে তুলতে হবে। পৃথিবীকে সাজানো প্রতিটি গবেষণার মূল লক্ষ্য হতে হবে। অন্যথায় তা গন্তব্যহীন গবেষণা হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

আপডেট: ০৫:০৯:২৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫
২৮

পৃথিবীর ভবিষ্যৎ ছাত্র সমাজই ঠিক করবে : ড. ইউনূস

আপডেট: ০৫:০৯:২৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক:গবেষণার মাধ্যমে পুরো বিশ্বকে নিজেদের আয়ত্তের মধ্যে রাখতে হবে। পৃথিবীর ভবিষ্যৎ কেমন হবে তা ছাত্র সমাজই ঠিক করবে। এমন মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বুধবার (১৪ মে) চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পঞ্চম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে দেয়া বক্তৃতায় এ কথা বলেন তিনি। এর আগে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সম্মানসূচক ডি-লিট ডিগ্রি দেয় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি)।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ১৯৭২ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করি। এরপর ৭৪ সালে দেশে দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়। সারাদেশে তখন হাহাকার চলছে। সেই দুর্ভিক্ষ দেখে মানুষের জন্য কিছু করার চিন্তা আসে। এই চিন্তা থেকে ক্ষুদ্রঋণ চালু করি। নোবেল পুরুস্কার পাবো, তা কখনও মনে আসেনি।

তিনি বলেন, বর্তমান অর্থনীতি ব্যবসার অর্থনীতি, মানুষের অর্থনীতি নয়। যে কোন অর্থনীতিবিদ্যা মানুষকে দিয়ে শুরু করতে হবে। আমরা এক ব্যবসাকেন্দ্রিক সভ্যতা গড়ে তুলেছি। এই সভ্যতা আত্মঘাতি সভ্যতা। এটা টিকবে না। আমাদের নতুন সভ্যতা গড়ে তুলতে হবে। পৃথিবীকে সাজানো প্রতিটি গবেষণার মূল লক্ষ্য হতে হবে। অন্যথায় তা গন্তব্যহীন গবেষণা হবে।