০৮:৫৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

আরো ৭ জুলাই যোদ্ধোকে থাইল্যান্ডে পাঠানো হলো

নিউজ আপডেট
নিউজ আপডেট

নিজস্ব প্রতিবেদক : জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আহত আরো ৭ জনকে উন্নত চিকিৎসার লক্ষ্যে থাইল্যান্ডে পাঠানো হয়েছে। মঙ্গলবার (২০ মে) বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে তাদের থাইল্যান্ড পাঠানো হয়।

আহত সাতজনের মধ্যে আছেন- ঢাকা মেডিকেল থেকে ১ জন, বাংলাদেশ মেডিকেল ইউনিভার্সিটি থেকে ১ জন, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরো সাইন্স থেকে ৩ জন এবং সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ) থেকে ২ জন।

তাদের শরীরে গুরুতর সমস্যা থাকায় উন্নত চিকিৎসার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানানো হয়। এর মধ্যে, বিএমইউ’র আব্দুল জব্বারের ইউরিনারি ব্লাডারের (মূত্রথলি) পাশে এখনও বুলেট আছে। সিএমএইচ’র আশরাফুলের শরীরের উপর থেকে থেকে নিচ পর্যন্ত সম্পূর্ণ প্যারালাইসড অবস্থায় রয়েছে। নিউরো সায়েন্সের তরুণের বাম পা প্যারালাইসড হয়ে আছে। বাকি সবাই নার্ভের ইনজুরির ফলে স্বাভাবিক চলাচলের সক্ষমতা হারিয়েছেন এবং অত্যন্ত কষ্টের জীবন যাপন করছেন।

এ নিয়ে মোট ৪৭ জন আহত যোদ্ধাকে বিদেশে পাঠানো হলো। এর মধ্যে অনেকেই উন্নত চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেও এসেছেন। সর্বশেষ খোকন চন্দ্র বর্মন তার মুখের রিকনস্ট্রাকশন সার্জারি প্রথম ধাপ শেষ করে রাশিয়া থেকে দেশে ফিরে এসেছেন গত ৭ মে।

সামনে আরো ২০ জনের অধিক আহত যোদ্ধাকে পাঠানোর সম্ভাবনা আছে বলে জানান স্বাস্থ্য উপদেষ্টার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা ডা. মাহমুদুল হাসান।

উল্লেখ্য, সকাল ৮.৩০ এ সকলকেই এম্বুলেন্সে বিমানবন্দরে নিয়ে আসা হয়। তাদের বিদায় জানাতে বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপ সচিব ডা. মো. জহিরুল ইসলাম, বিমানবন্দর স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. শামীমা সুলতানাসহ ছাত্র প্রতিনিধিরা।

Please Share This Post in Your Social Media

আপডেট: ০৪:৪৯:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫
১১৪

আরো ৭ জুলাই যোদ্ধোকে থাইল্যান্ডে পাঠানো হলো

আপডেট: ০৪:৪৯:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আহত আরো ৭ জনকে উন্নত চিকিৎসার লক্ষ্যে থাইল্যান্ডে পাঠানো হয়েছে। মঙ্গলবার (২০ মে) বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে তাদের থাইল্যান্ড পাঠানো হয়।

আহত সাতজনের মধ্যে আছেন- ঢাকা মেডিকেল থেকে ১ জন, বাংলাদেশ মেডিকেল ইউনিভার্সিটি থেকে ১ জন, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরো সাইন্স থেকে ৩ জন এবং সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ) থেকে ২ জন।

তাদের শরীরে গুরুতর সমস্যা থাকায় উন্নত চিকিৎসার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানানো হয়। এর মধ্যে, বিএমইউ’র আব্দুল জব্বারের ইউরিনারি ব্লাডারের (মূত্রথলি) পাশে এখনও বুলেট আছে। সিএমএইচ’র আশরাফুলের শরীরের উপর থেকে থেকে নিচ পর্যন্ত সম্পূর্ণ প্যারালাইসড অবস্থায় রয়েছে। নিউরো সায়েন্সের তরুণের বাম পা প্যারালাইসড হয়ে আছে। বাকি সবাই নার্ভের ইনজুরির ফলে স্বাভাবিক চলাচলের সক্ষমতা হারিয়েছেন এবং অত্যন্ত কষ্টের জীবন যাপন করছেন।

এ নিয়ে মোট ৪৭ জন আহত যোদ্ধাকে বিদেশে পাঠানো হলো। এর মধ্যে অনেকেই উন্নত চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেও এসেছেন। সর্বশেষ খোকন চন্দ্র বর্মন তার মুখের রিকনস্ট্রাকশন সার্জারি প্রথম ধাপ শেষ করে রাশিয়া থেকে দেশে ফিরে এসেছেন গত ৭ মে।

সামনে আরো ২০ জনের অধিক আহত যোদ্ধাকে পাঠানোর সম্ভাবনা আছে বলে জানান স্বাস্থ্য উপদেষ্টার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা ডা. মাহমুদুল হাসান।

উল্লেখ্য, সকাল ৮.৩০ এ সকলকেই এম্বুলেন্সে বিমানবন্দরে নিয়ে আসা হয়। তাদের বিদায় জানাতে বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপ সচিব ডা. মো. জহিরুল ইসলাম, বিমানবন্দর স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. শামীমা সুলতানাসহ ছাত্র প্রতিনিধিরা।