০২:২৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫

শিক্ষার্থীদের জন্য জীবন দেয়া কে এই মাহেরীন

নিউজ আপডেট
নিউজ আপডেট

নিজস্ব প্রতিবেদক: নিজের জীবন দিয়ে ২০ শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করা মাইলস্টোন কলেজে শিক্ষক মাহেরীন চৌধুরী শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ভাতিজি বরে জানা গেছে।

তিনি প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আপন খালাতো ভাই মহিতুর রহমানের মেয়ে। বাড়ি নীলফামারীতে। তার স্বামী মনসুর হেলাল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, তারা মাহেরীন চৌধুরীর মরদেহ নিয়ে আজ (২২ জুলাই) ভোরে ঢাকা থেকে রওনা দিয়েছেন।,তার বাড়ী নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার বোগলাগারী গ্রামের চৌধুরী পাড়ায়। সেখানকার পারিবারিক কবরস্থানে তাকে সমাহিত করা হবে।

তার মৃত্যুর পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার পরিচয় তুলে ধরেন তার পরিচিতি স্বজনরা। তিনি কখনোই রাজনৈতিক পরিচয় দিতেন না। বিএনপি চেয়ারপারসন যখন অসুস্থ হতেন, নিজে খাবার নিয়ে যেতেন তিনি। যেখানে বিএনপির বাঘাবাঘা নেতারাও যেতে পারতেন না গ্রেপ্তারের ভয়ে। সেখানে মাহেরীন চৌধুরী যেতেন। কারাগার থেকে হাসপাতাল, সবখানে। বাইরের মানুষ তাকে চিনতেন মাইলস্টোন কলেজের শিক্ষক হিসেবে। কিন্তু তার আড়ালে তিনি ছিলেন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদরের ভাতিজি। মামাতো ভাই মহিদুর রহমান চৌধুরীর (তিনি এম আর চৌধুরী নামে পরিচিত) মেয়ে।

মিডিয়া ফোকাসের জন্য আজ অনেকেই অনেক কিছু করেন, কিন্তু এই পরিবার কিংবা এই মহীয়সী শিক্ষক মাহেরীন কখনোই কোনো প্রচারে আসতেন না।

Please Share This Post in Your Social Media

আপডেট: ১১:৫৪:০৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫
৮৬

শিক্ষার্থীদের জন্য জীবন দেয়া কে এই মাহেরীন

আপডেট: ১১:৫৪:০৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক: নিজের জীবন দিয়ে ২০ শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করা মাইলস্টোন কলেজে শিক্ষক মাহেরীন চৌধুরী শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ভাতিজি বরে জানা গেছে।

তিনি প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আপন খালাতো ভাই মহিতুর রহমানের মেয়ে। বাড়ি নীলফামারীতে। তার স্বামী মনসুর হেলাল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, তারা মাহেরীন চৌধুরীর মরদেহ নিয়ে আজ (২২ জুলাই) ভোরে ঢাকা থেকে রওনা দিয়েছেন।,তার বাড়ী নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার বোগলাগারী গ্রামের চৌধুরী পাড়ায়। সেখানকার পারিবারিক কবরস্থানে তাকে সমাহিত করা হবে।

তার মৃত্যুর পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার পরিচয় তুলে ধরেন তার পরিচিতি স্বজনরা। তিনি কখনোই রাজনৈতিক পরিচয় দিতেন না। বিএনপি চেয়ারপারসন যখন অসুস্থ হতেন, নিজে খাবার নিয়ে যেতেন তিনি। যেখানে বিএনপির বাঘাবাঘা নেতারাও যেতে পারতেন না গ্রেপ্তারের ভয়ে। সেখানে মাহেরীন চৌধুরী যেতেন। কারাগার থেকে হাসপাতাল, সবখানে। বাইরের মানুষ তাকে চিনতেন মাইলস্টোন কলেজের শিক্ষক হিসেবে। কিন্তু তার আড়ালে তিনি ছিলেন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদরের ভাতিজি। মামাতো ভাই মহিদুর রহমান চৌধুরীর (তিনি এম আর চৌধুরী নামে পরিচিত) মেয়ে।

মিডিয়া ফোকাসের জন্য আজ অনেকেই অনেক কিছু করেন, কিন্তু এই পরিবার কিংবা এই মহীয়সী শিক্ষক মাহেরীন কখনোই কোনো প্রচারে আসতেন না।