০২:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫

৮ ঘণ্টা পর মাইলস্টোন ছাড়লেন ২ উপদেষ্টা ও প্রেস সচিব

নিউজ আপডেট
নিউজ আপডেট

নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রায় ৮ ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ক্যাম্পাস ছেড়েছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও শিক্ষা উপদেষ্টা সি. আর. আবরার। এ সময় তাদের সঙ্গে ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার (২২ জুলাই) বিকাল সাড়ে ৫টার পর পেছনের ফটক দিয়ে তাদের ক্যাম্পাস থেকে বের করে নিয়ে আসে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

পুলিশের এডিশনাল ডিআইজি ডিসি (উত্তরা) মো. মুহিদুল ইসলাম সাংবাদিকদের কাছে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে দুই উপদেষ্টা ও প্রেস সচিব মাইলস্টোন কলেজে আসেন। তারা ক্যাম্পাসে ঢুকে দুর্ঘটনাস্থল ঘুরে দেখেন। এরপর বের হয়ে আসার সময় শিক্ষার্থীরা ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে শিক্ষার্থীরা তাদের ঘিরে ফেলেন।

পরিস্থিতি সামাল দিতে উপদেষ্টারা কলেজের ৫ নম্বর ভবনের নিচতলায় কনফারেন্স রুমে আশ্রয় নেন। এই কক্ষটি কলেজের উপাধ্যক্ষের কক্ষসংলগ্ন। পরে আলোচনার জন্য শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে ৫-৭ জন প্রতিনিধিকে ভেতরে নেয়া হয়। বাইরে তখন উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি বিরাজ করছিল।

Please Share This Post in Your Social Media

আপডেট: ১০:০৫:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫
৮৮

৮ ঘণ্টা পর মাইলস্টোন ছাড়লেন ২ উপদেষ্টা ও প্রেস সচিব

আপডেট: ১০:০৫:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রায় ৮ ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ক্যাম্পাস ছেড়েছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও শিক্ষা উপদেষ্টা সি. আর. আবরার। এ সময় তাদের সঙ্গে ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার (২২ জুলাই) বিকাল সাড়ে ৫টার পর পেছনের ফটক দিয়ে তাদের ক্যাম্পাস থেকে বের করে নিয়ে আসে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

পুলিশের এডিশনাল ডিআইজি ডিসি (উত্তরা) মো. মুহিদুল ইসলাম সাংবাদিকদের কাছে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে দুই উপদেষ্টা ও প্রেস সচিব মাইলস্টোন কলেজে আসেন। তারা ক্যাম্পাসে ঢুকে দুর্ঘটনাস্থল ঘুরে দেখেন। এরপর বের হয়ে আসার সময় শিক্ষার্থীরা ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে শিক্ষার্থীরা তাদের ঘিরে ফেলেন।

পরিস্থিতি সামাল দিতে উপদেষ্টারা কলেজের ৫ নম্বর ভবনের নিচতলায় কনফারেন্স রুমে আশ্রয় নেন। এই কক্ষটি কলেজের উপাধ্যক্ষের কক্ষসংলগ্ন। পরে আলোচনার জন্য শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে ৫-৭ জন প্রতিনিধিকে ভেতরে নেয়া হয়। বাইরে তখন উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি বিরাজ করছিল।