০৬:০২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫

বিএসএফের বিরুদ্ধে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

নিউজ আপডেট
নিউজ আপডেট

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর সীমান্তে বিএসএফের বিরুদ্ধে মুরাদুর রহমান মুন্না নামে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ করেছে নিহতের স্বজনরা।

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের সেজামুড়া সীমান্তে জিরো পয়েন্টে এ ঘটনা ঘটে। নিহত মুন্না ওই গ্রামের মৃত ফজলুর রহমানের ছেলে। তার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।

নিহতের পরিবার অভিযোগ করে বলেন, বিকেলের দিকে মুন্না তার ধানি জমি দেখতে সেজামুড়া সীমান্তের কাছে যান। এ সময় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কয়েকজন তাকে ধরে নিয়ে যায়। পরে তাকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে বাংলাদেশ সীমান্তে ফেলে রেখে চলে যায়। পরে বিজিবি সদস্যরা তাকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে পরিবারের কাছে পৌঁছে দেয়। এ সময় তাকে গুরুতর অবস্থায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। তারা এ ঘটনায় সরকারের কাছে বিচার দাবি করেছেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক ডা: আরাফাত বলেন, হাসপাতাল আনার পর তার শারীরিক পরীক্ষা শেষে মৃত ঘোষণা করা হয়। তার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।

সরাইল ২৫ বিজিবির অধিনায়ক লে. ক. ফারাহ মোহাম্মদ ইমতিয়াজ বলেন, যতটুকু খবর পেয়েছি, মুরাদ নামে একজন অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতে প্রবেশ করেছিল। ঘটনাটির তদন্ত চলছে।

Please Share This Post in Your Social Media

আপডেট: ০৯:৫৬:৩৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৯ এপ্রিল ২০২৫
৪৬

বিএসএফের বিরুদ্ধে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

আপডেট: ০৯:৫৬:৩৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৯ এপ্রিল ২০২৫

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর সীমান্তে বিএসএফের বিরুদ্ধে মুরাদুর রহমান মুন্না নামে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ করেছে নিহতের স্বজনরা।

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের সেজামুড়া সীমান্তে জিরো পয়েন্টে এ ঘটনা ঘটে। নিহত মুন্না ওই গ্রামের মৃত ফজলুর রহমানের ছেলে। তার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।

নিহতের পরিবার অভিযোগ করে বলেন, বিকেলের দিকে মুন্না তার ধানি জমি দেখতে সেজামুড়া সীমান্তের কাছে যান। এ সময় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কয়েকজন তাকে ধরে নিয়ে যায়। পরে তাকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে বাংলাদেশ সীমান্তে ফেলে রেখে চলে যায়। পরে বিজিবি সদস্যরা তাকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে পরিবারের কাছে পৌঁছে দেয়। এ সময় তাকে গুরুতর অবস্থায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। তারা এ ঘটনায় সরকারের কাছে বিচার দাবি করেছেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক ডা: আরাফাত বলেন, হাসপাতাল আনার পর তার শারীরিক পরীক্ষা শেষে মৃত ঘোষণা করা হয়। তার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।

সরাইল ২৫ বিজিবির অধিনায়ক লে. ক. ফারাহ মোহাম্মদ ইমতিয়াজ বলেন, যতটুকু খবর পেয়েছি, মুরাদ নামে একজন অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতে প্রবেশ করেছিল। ঘটনাটির তদন্ত চলছে।