১২৬তম নজরুল জয়ন্তী আজ
নিজস্ব প্রতিবেদক: আজ ১১ জ্যৈষ্ঠ। সাম্য, দ্রোহ ও প্রেমের কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৬তম জয়ন্তী। বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতির অন্যতম প্রধান পুরুষ কবি নজরুল ছিলেন বিদ্রোহী সত্তার পথিকৃৎ সব্যসাচী লেখক। তার কবিতা ও গান মানুষকে যুগে যুগে শোষণ ও বঞ্চনা থেকে মুক্তির পথ দেখিয়ে চলেছে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে তার গান ও কবিতা ছিল প্রেরণার উৎস।
জতি আজ গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় স্মরণ করছে জাতীয় কবিকে। ভোর থেকেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে কবির অন্তিম শয্যা ভরে উঠেছে অগণিত মানুষের নিবেদন করা ফুলে।
দিনটি উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জাতির উদ্দেশে বার্তা দিয়েছেন।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্ম ১৩০৬ বঙ্গাব্দের ১১ জ্যৈষ্ঠ, পাশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া গ্রামে। বাবা কাজী ফকির আহমেদ, মা জাহেদা খাতুন। ১৯৭২ সালে তৎকালীন বঙ্গবন্ধুর সরকার তাকে জাতীয় কবির মর্যাদা দিয়ে বাংলাদেশে নিয়ে আসে। কবি ১৩৮৩ বঙ্গাব্দের ১২ ভাদ্র তিনি ঢাকায় ইন্তেকাল করেন। তার নামাজে জানাজায় লক্ষ লোকের সমাগম ঘটে।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়, কবি নজরুল ইনস্টিটিউটসহ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ঢাকায় অবস্থিত বিভিন্ন দফতর ও সংস্থাসমূহ কবির সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে।
অন্যদিকে, ঢাকাসহ জাতীয় কবির স্মৃতিবিজড়িত ময়মনসিংহের ত্রিশাল, কুমিল্লার দৌলতপুর, মানিকগঞ্জের তেওতা, চুয়াডাঙ্গার কার্পাসডাঙ্গা এবং চট্টগ্রামে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় ও স্থানীয় প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মবার্ষিকী উদযাপন করা হচ্ছে। ত্রিশালের দরিরামপুরে এ উপলক্ষে নজরুল মেলা, নজরুল বিষয়ক আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করেছে জেলা প্রশাসন।আজ ১২৬তম নজরুল জয়ন্তী
নিজস্ব প্রতিবেদক: আজ ১১ জ্যৈষ্ঠ। সাম্য, দ্রোহ ও প্রেমের কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৬তম জয়ন্তী। বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতির অন্যতম প্রধান পুরুষ কবি নজরুল ছিলেন বিদ্রোহী সত্তার পথিকৃৎ সব্যসাচী লেখক। তার কবিতা ও গান মানুষকে যুগে যুগে শোষণ ও বঞ্চনা থেকে মুক্তির পথ দেখিয়ে চলেছে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে তার গান ও কবিতা ছিল প্রেরণার উৎস।
জতি আজ গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় স্মরণ করছে জাতীয় কবিকে। ভোর থেকেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে কবির অন্তিম শয্যা ভরে উঠেছে অগণিত মানুষের নিবেদন করা ফুলে।
দিনটি উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জাতির উদ্দেশে বার্তা দিয়েছেন।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্ম ১৩০৬ বঙ্গাব্দের ১১ জ্যৈষ্ঠ, পাশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া গ্রামে। বাবা কাজী ফকির আহমেদ, মা জাহেদা খাতুন। ১৯৭২ সালে তৎকালীন বঙ্গবন্ধুর সরকার তাকে জাতীয় কবির মর্যাদা দিয়ে বাংলাদেশে নিয়ে আসে। কবি ১৩৮৩ বঙ্গাব্দের ১২ ভাদ্র তিনি ঢাকায় ইন্তেকাল করেন। তার নামাজে জানাজায় লক্ষ লোকের সমাগম ঘটে।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়, কবি নজরুল ইনস্টিটিউটসহ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ঢাকায় অবস্থিত বিভিন্ন দফতর ও সংস্থাসমূহ কবির সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে।
অন্যদিকে, ঢাকাসহ জাতীয় কবির স্মৃতিবিজড়িত ময়মনসিংহের ত্রিশাল, কুমিল্লার দৌলতপুর, মানিকগঞ্জের তেওতা, চুয়াডাঙ্গার কার্পাসডাঙ্গা এবং চট্টগ্রামে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় ও স্থানীয় প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মবার্ষিকী উদযাপন করা হচ্ছে। ত্রিশালের দরিরামপুরে এ উপলক্ষে নজরুল মেলা, নজরুল বিষয়ক আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করেছে জেলা প্রশাসন।