০৭:২১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫

গোপালগঞ্জে গুলিবিদ্ধ আরেক জনের মৃত্যু

নিউজ আপডেট
নিউজ আপডেট

নিজস্ব প্রতিবেদক: গোপালগঞ্জ সদরের চৌরঙ্গী এলাকায় সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ রমজান মুন্সী (২৮) মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) দিবাগত রাত পৌনে দুইটার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান তিনি। এ নিয়ে সেখানে নিহতের সংখ্যা হলো ৫।

গুলিবিদ্ধ রমজান মুন্সি গোপালগঞ্জ সদরের থানাপাড়া এলাকার মৃত আকবর মুন্সির ছেলে। তিনি অটোরিকশা চালাতেন বলে জানা গেছে।

রমজান মুন্সির ভাই ইমরান মুন্সি বলেন, বুধবার দুপুর আড়াইটার দিকে অটোরিকশা নিয়ে গোপালগঞ্জ সদরের চৌরঙ্গী কোর্টের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় অজ্ঞাত ব্যক্তির গুলি তার ডান হাতের কব্জির উপর এবং ডান পাশের বগলে লাগে। বুলেটটি তার শরীরের ভেতরেই থেকে যায়। খবর পেয়ে আমরা প্রথমে তাকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হয়। বৃহস্পতিবার দিনগত রাত পৌনে দুইটার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, মরদেহ বর্তমানে হাসপাতালে জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে।

অন্যদিকে সহিংসতার ঘটনায় আরও ২০ জনকে আটক করা হয়েছে। এ নিয়ে আটকের সংখ্যা দাড়ালো ৪৫ জনে।

উল্লেখ্য, গত বুধবার গোলাপগঞ্জে এনসিপির পদযাত্রাকে ঘিরে দিনভর সংঘর্ষের ঘটনায় চারজন নিহত হয়। ওইদিন সন্ধ্যায় হাসপাতাল সূত্র নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করে। নিহতরা হলেন দীপ্ত সাহা, রমজান কাজী, সোহেল ও ইমন তালুকদার।

Please Share This Post in Your Social Media

আপডেট: ১১:২৩:৫৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫
১২৫

গোপালগঞ্জে গুলিবিদ্ধ আরেক জনের মৃত্যু

আপডেট: ১১:২৩:৫৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক: গোপালগঞ্জ সদরের চৌরঙ্গী এলাকায় সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ রমজান মুন্সী (২৮) মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) দিবাগত রাত পৌনে দুইটার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান তিনি। এ নিয়ে সেখানে নিহতের সংখ্যা হলো ৫।

গুলিবিদ্ধ রমজান মুন্সি গোপালগঞ্জ সদরের থানাপাড়া এলাকার মৃত আকবর মুন্সির ছেলে। তিনি অটোরিকশা চালাতেন বলে জানা গেছে।

রমজান মুন্সির ভাই ইমরান মুন্সি বলেন, বুধবার দুপুর আড়াইটার দিকে অটোরিকশা নিয়ে গোপালগঞ্জ সদরের চৌরঙ্গী কোর্টের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় অজ্ঞাত ব্যক্তির গুলি তার ডান হাতের কব্জির উপর এবং ডান পাশের বগলে লাগে। বুলেটটি তার শরীরের ভেতরেই থেকে যায়। খবর পেয়ে আমরা প্রথমে তাকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হয়। বৃহস্পতিবার দিনগত রাত পৌনে দুইটার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, মরদেহ বর্তমানে হাসপাতালে জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে।

অন্যদিকে সহিংসতার ঘটনায় আরও ২০ জনকে আটক করা হয়েছে। এ নিয়ে আটকের সংখ্যা দাড়ালো ৪৫ জনে।

উল্লেখ্য, গত বুধবার গোলাপগঞ্জে এনসিপির পদযাত্রাকে ঘিরে দিনভর সংঘর্ষের ঘটনায় চারজন নিহত হয়। ওইদিন সন্ধ্যায় হাসপাতাল সূত্র নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করে। নিহতরা হলেন দীপ্ত সাহা, রমজান কাজী, সোহেল ও ইমন তালুকদার।